বিগত শতকে অবিস্মরণীয় ঘটনাপ্রবাহের পরিণামে ১৯৭১-এ বাংলাদেশ স্বাধীনতার সংগ্রাম। স্বৈরাচারী পাকিস্তানি ঘাতকবাহিনীর বর্বর আক্রমণে, একের পর এক পরিকল্পিত গণহত্যায় প্রাণ দিয়েছেন বাংলাদেশের ৩০ লক্ষ গণতন্ত্র ও স্বাধীনতাকামী নিরীহ, নিরস্ত্র মানুষ। অগণিত নারী-শিশু আক্রান্ত, লাঞ্ছিত ও নিহত হয়েছেন। অপরিমের দুঃখবরণ করেছেন। প্রকৃতির মতো অমিত শৌর্যে মুক্ত আকাশে মাথা তুলে তাঁরা বলেছেন “আমরা বাঁচব”।
ত্রিপুরার তিন দিকেই আন্তর্জাতিক সীমান্ত। প্রকৃত অর্থেই ত্রিপুরা ছিল মুক্তিযুদ্ধের পশ্চাৎভূমি। ১৫ লক্ষের বেশি বিপন্ন-আক্রান্ত অসহায় নর নারী-শিশু-বৃদ্ধক- আহত মানুষ ত্রিপুরায় এসে আশ্রয় নিয়েছিলেন। মুক্তিযুদ্ধের দিনগুলিতে। ইতিহাসের মায় ভেবেই ত্রিপুরার জাতি-উপজাতি নির্বিশেষে মানুষ মুক্তিযোদ্ধাদের পাশে দাঁড়িয়েছেন। আন্তরিক ও সরিন সহায়ক ভূমিকা পালনের চেষ্টা করেছেন।। এই সংকলনে কিছুটা হলেও এ বিষয়ে আলোরপার করার চেস হল। একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধে ত্রিপুরাবাসীর ভূমিকার কথা তেমনভাবে লেখা হয়নি এ পাখি এই সংকলনে কিছুটা হলেও এ বিষয়ে আলোরপার করার চেস হল।
Reviews
Clear filtersThere are no reviews yet.